সিনেমার কাহিনী
মাসুদ (আফরান নিশো) একজন ইলেকট্রিশিয়ান, একদিন রাস্তার বাতি ঠিক করার সময় ময়নাকে দেখে ময়নার প্রেমে পড়ে যায়, পরে ময়নার বাড়িতে ফ্রিজ মেরামত করার সময় তারা একে অপরের সাথে দেখা করে এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। মাসুদ এবং ময়নার বিয়ে হয়। বিয়ের কিছু দিন পরেই মাসুদ বিদেশ মালয়েশিয়ায় চোলে যায়। মাসুদের অনুপস্থিতিতে ময়না তার বন্ধু জহিরের কাছ থেকে বিভিন্ন উপহার পায় এবং তার সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে ময়না মাসুদকে ছেড়ে জহিরের সাথে পালিয়ে যায়। যাইহোক, ময়না পালিয়ে যাওয়ার পর সে জানতে পারে যে জাহির ইতিমধ্যে বিবাহিত। এই দিকে মাসুদ বাংলাদেশে ফিরে দেখেন যে তার বাড়িটি তার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দখল করেছে কারণ সে তার বিয়ের জন্য যে ঋণ নিয়েছিল তা পরিশোধ করতে পারেনি। এদিকে ময়না এবং জহিরকে খুঁজতে থাকেন, অবশেষে তাদের খুঁজে পান। এইদিকে মাসুদ টাকা উপার্জনের জন্য বরফ ভাঙা এবং খনির কাজ করে কিন্তু এখান থেকে তেমন টাকা উপার্জন করতে পারে না। ফলস্বরূপ, মাসুদ একটি ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করার জন্য মাটির নিচে একটি টানেল খনন করতে নয় মাস সময় ব্যয় করে। টানেল খননের পর, সে ব্যাঙ্ক থেকে ৩৪০ মিলিয়ন টাকা চুরি করে এবং একটি ভিডিও কলে তার প্রাক্তন স্ত্রীর কাছে এটি প্রকাশ করে। এইদিকে পুলিশ ৫ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে চোর সম্পর্কে কোন তথ্য দেওয়ার জন্য এইদিকে ময়না তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। বন্দী হওয়ার পর মাসুদ তার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য একটি সুড়ঙ্গ খুঁড়ে পালিয়ে যায় এবং ময়নাকে পুড়িয়ে দেয়।
সিনেমাটিতে অভিনয় করেছে
মাসুদের চরিত্রে আফরান নিশো
ময়নার চরিত্রে তমা মির্জা
জহিরের চরিত্রে মোস্তফা মনোয়ার
শহিদুজ্জামান সেলিমকে প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা
ব্যাংকের ব্যবস্থাপক অশোক বেপারী
ব্যাংক ব্যবস্থাপকের চালক হিসেবে মনির আহমেদ শাকিল
আইটেম নম্বরে নৃত্যশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছেন নুসরাত ফারিয়া
Post a Comment